ঢাকা ০৯:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘বিজয় এসেছে বলেই বিশ্ব এখন পাকিস্তানে মনোযোগ দিচ্ছে’

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:০১:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫ ১০ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগৃহিত

দৈনিক মিরর টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের যুব কর্মসূচির চেয়ারম্যান রানা মাশহুদ আহমদ খান বলেছেন, ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের বিজয় জাতীয় গৌরব এনেছে। একইসঙ্গে এটি একতা, দৃঢ় সংকল্প ও কৌশলগত দূরদর্শিতার প্রমাণ।

 

শনিবার আয়োজিত ‘ইজহার-ই-তাশাক্কুর’ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, এই বিজয় আমাদের গর্বের, কিন্তু একই সঙ্গে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিতে হবে— আমরা যেন অহংকারে ভেসে না যাই। তিনি দেশবাসীকে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য একযোগে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান।

রানা মাশহুদ বলেন, বিজয়ের পর বিশ্ব এখন পাকিস্তানের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে, আমাদের উদীয়মান শক্তি, সম্ভাবনা ও নেতৃত্বকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। আজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পাকিস্তানের পাশে দাঁড়াতে চায়।

 

তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানের চলমান সংগ্রাম কেবল সামরিক প্রতিরক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়—এটি প্রযুক্তি ও কৌশলগত ক্ষেত্রেও বিস্তৃত। পাকিস্তানের তরুণ প্রজন্মের প্রশংসা করে তিনি বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এক ধরনের যুদ্ধ করেছে, আর আমাদের যুব সমাজ আরেকটি— প্রযুক্তি দিয়ে শত্রু পক্ষের সিস্টেমে বিঘ্ন ঘটিয়েছে। পাকিস্তানি যুবকদের মেধা ও দক্ষতার কোনো তুলনা নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

‘বিজয় এসেছে বলেই বিশ্ব এখন পাকিস্তানে মনোযোগ দিচ্ছে’

আপডেট সময় : ০৬:০১:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের যুব কর্মসূচির চেয়ারম্যান রানা মাশহুদ আহমদ খান বলেছেন, ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের বিজয় জাতীয় গৌরব এনেছে। একইসঙ্গে এটি একতা, দৃঢ় সংকল্প ও কৌশলগত দূরদর্শিতার প্রমাণ।

 

শনিবার আয়োজিত ‘ইজহার-ই-তাশাক্কুর’ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, এই বিজয় আমাদের গর্বের, কিন্তু একই সঙ্গে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিতে হবে— আমরা যেন অহংকারে ভেসে না যাই। তিনি দেশবাসীকে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য একযোগে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান।

রানা মাশহুদ বলেন, বিজয়ের পর বিশ্ব এখন পাকিস্তানের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে, আমাদের উদীয়মান শক্তি, সম্ভাবনা ও নেতৃত্বকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। আজ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পাকিস্তানের পাশে দাঁড়াতে চায়।

 

তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানের চলমান সংগ্রাম কেবল সামরিক প্রতিরক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়—এটি প্রযুক্তি ও কৌশলগত ক্ষেত্রেও বিস্তৃত। পাকিস্তানের তরুণ প্রজন্মের প্রশংসা করে তিনি বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এক ধরনের যুদ্ধ করেছে, আর আমাদের যুব সমাজ আরেকটি— প্রযুক্তি দিয়ে শত্রু পক্ষের সিস্টেমে বিঘ্ন ঘটিয়েছে। পাকিস্তানি যুবকদের মেধা ও দক্ষতার কোনো তুলনা নেই।