ঢাকা ০৩:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:১৫:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ১১ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক মিরর টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন অচল হয়ে পড়েছে। শুক্রবার (৯ মে) বিকেল ৩টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এ জেলায় রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমে সর্বোচ্চ।

 

র আগে দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ২৪ থেকে ৩৩ শতাংশের মধ্যে।  

 

প্রখর তাপপ্রবাহের কারণে বিপাকে পড়েছেন এই জেলার সাধারণ ও খেটে খাওয়া মানুষ। তারা জানান, দিনের বেলা কাজ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। দুপুরের পর ক্লান্তির কারণে শরীরে শক্তি থাকে না। এতে বিকেলের আগেই বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, দুপুর গড়াতেই গরমের কারণে রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। ছায়ার খোঁজে পথচারীরা আশ্রয় নিচ্ছেন গাছের নিচে, কেউবা ছাতা মাথায় দিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন। 

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, আগামী কয়েকদিন এই জেলার তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। তবে ১৪ মের পর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তখন তাপমাত্রা কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

আপডেট সময় : ০২:১৫:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫

চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন অচল হয়ে পড়েছে। শুক্রবার (৯ মে) বিকেল ৩টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এ জেলায় রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমে সর্বোচ্চ।

 

র আগে দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা ছিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ২৪ থেকে ৩৩ শতাংশের মধ্যে।  

 

প্রখর তাপপ্রবাহের কারণে বিপাকে পড়েছেন এই জেলার সাধারণ ও খেটে খাওয়া মানুষ। তারা জানান, দিনের বেলা কাজ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। দুপুরের পর ক্লান্তির কারণে শরীরে শক্তি থাকে না। এতে বিকেলের আগেই বাড়ি ফিরতে হচ্ছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, দুপুর গড়াতেই গরমের কারণে রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। ছায়ার খোঁজে পথচারীরা আশ্রয় নিচ্ছেন গাছের নিচে, কেউবা ছাতা মাথায় দিয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন। 

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, আগামী কয়েকদিন এই জেলার তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। তবে ১৪ মের পর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তখন তাপমাত্রা কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।