ঢাকা ১০:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খোকসায় ক্যাপসিকাম চাষে ভাগ্যবদলের স্বপ্ন

পুলক সরকার
  • আপডেট সময় : ০১:৫৫:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫ ২০ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক মিরর টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
পুলক সরকার:
কুষ্টিয়ার খোকসায় প্রথমবারের মতো বিদেশি সবজি ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন এক তরুণ উদ্যোক্তা সালাউদ্দিন মিঠুন। উচ্চ ফলনশীল জাতের ক্যাপসিকাম চাষ করে ভাগ্য ফেরানোর স্বপ্ন তার। এখাকার আবহাওয়া ও মাটি ক্যাপসিকাম চাষের উপযোগী তাই ভবিষ্যতে এর সম্প্রসারণ হবে বলে আশা উপজেলা কৃষি বিভাগের।
বিদেশের মাটিতে ক্যাপসিকাম চাষের কথা শুনলেও এবার খোকসা উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামে বিদেশি সবজি ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন স্থানীয় তরুণ উদ্যোক্তা সালাউদ্দিন মিঠুন। কৃষি অফিসের পরামর্শে প্রথমবারের মতো ৩ বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করেছেন ক্যাপসিকাম।
জানা যায়, চারা রোপণের ২ মাসের মধ্যে ফল আসে। একটি গাছ থেকে ফলও পাওয়া যায় বেশ কয়েকবার। স্বল্প সময়ে ফল বাজারজাত করণের উপযোগী হওয়ায় এতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকরা।
উদ্যোক্তা সালাউদ্দিন মিঠুন জানান, উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে প্রথমবারের মতো ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন। গাছে প্রচুর ফল দেখে খুব ভালো লাগছে। পারিবারিক পুষ্টি নিশ্চিতের পাশাপাশি ক্যাপসিকাম বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যাবে বলেও আশা করছেন তিনি।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম জানান, ক্যাপসিকাম চাষ বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছেন তারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

খোকসায় ক্যাপসিকাম চাষে ভাগ্যবদলের স্বপ্ন

আপডেট সময় : ০১:৫৫:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
পুলক সরকার:
কুষ্টিয়ার খোকসায় প্রথমবারের মতো বিদেশি সবজি ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন এক তরুণ উদ্যোক্তা সালাউদ্দিন মিঠুন। উচ্চ ফলনশীল জাতের ক্যাপসিকাম চাষ করে ভাগ্য ফেরানোর স্বপ্ন তার। এখাকার আবহাওয়া ও মাটি ক্যাপসিকাম চাষের উপযোগী তাই ভবিষ্যতে এর সম্প্রসারণ হবে বলে আশা উপজেলা কৃষি বিভাগের।
বিদেশের মাটিতে ক্যাপসিকাম চাষের কথা শুনলেও এবার খোকসা উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামে বিদেশি সবজি ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন স্থানীয় তরুণ উদ্যোক্তা সালাউদ্দিন মিঠুন। কৃষি অফিসের পরামর্শে প্রথমবারের মতো ৩ বিঘা জমিতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করেছেন ক্যাপসিকাম।
জানা যায়, চারা রোপণের ২ মাসের মধ্যে ফল আসে। একটি গাছ থেকে ফলও পাওয়া যায় বেশ কয়েকবার। স্বল্প সময়ে ফল বাজারজাত করণের উপযোগী হওয়ায় এতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকরা।
উদ্যোক্তা সালাউদ্দিন মিঠুন জানান, উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে প্রথমবারের মতো ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন। গাছে প্রচুর ফল দেখে খুব ভালো লাগছে। পারিবারিক পুষ্টি নিশ্চিতের পাশাপাশি ক্যাপসিকাম বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যাবে বলেও আশা করছেন তিনি।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম জানান, ক্যাপসিকাম চাষ বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছেন তারা।