ঢাকা ০১:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা সর্বোচ্চ ৭ বছর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:২৩:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫ ১৬ বার পড়া হয়েছে

প্রতীকী ছবি

দৈনিক মিরর টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের ক্ষেত্রে অপরাধী সর্বোচ্চ ৭ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) এমন বিধান রেখে উপদেষ্টা পরিষদে নারী ও শিশু নির্যাতন সংশোধন আইন পাস হয়েছে। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।

 

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা বাড়িয়ে ৭ বছর করা হয়েছে। এটি নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলার মধ্যেই থাকবে। তবে একই আইনের মধ্যে আলাদাভাবে এটিকে রাখা হয়েছে।

 

উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া অন্যান্য সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, সরকারি কাজের দরপত্রে দুনীতি কমাতে ও স্বচ্ছতার জন্য এখন থেকে সরকারি কাজ শতভাগ টেন্ডারে হবে। এতদিন ৬০ শতাংশ কাজ টেন্ডারে হতো।

 

এছাড়াও তিন পার্বত্য জেলায় চৈত্র সংক্রান্তিতে নির্বাহী আদেশে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, অন্যান্য জেলার বা সমতলের আদিবাসীরাও এই ছুটি পাবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা সর্বোচ্চ ৭ বছর

আপডেট সময় : ০২:২৩:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের ক্ষেত্রে অপরাধী সর্বোচ্চ ৭ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) এমন বিধান রেখে উপদেষ্টা পরিষদে নারী ও শিশু নির্যাতন সংশোধন আইন পাস হয়েছে। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।

 

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা বাড়িয়ে ৭ বছর করা হয়েছে। এটি নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলার মধ্যেই থাকবে। তবে একই আইনের মধ্যে আলাদাভাবে এটিকে রাখা হয়েছে।

 

উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া অন্যান্য সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, সরকারি কাজের দরপত্রে দুনীতি কমাতে ও স্বচ্ছতার জন্য এখন থেকে সরকারি কাজ শতভাগ টেন্ডারে হবে। এতদিন ৬০ শতাংশ কাজ টেন্ডারে হতো।

 

এছাড়াও তিন পার্বত্য জেলায় চৈত্র সংক্রান্তিতে নির্বাহী আদেশে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, অন্যান্য জেলার বা সমতলের আদিবাসীরাও এই ছুটি পাবেন।