ঢাকা ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধর্ষণ মামলায় খালাস পেলেন সাবেক উপসচিব রতন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:২৫:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ ৩ বার পড়া হয়েছে
দৈনিক মিরর টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক উপসচিব এ কে এম রেজাউল করিম রতনকে (৬০) খালাস দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এই রায় ঘোষণা করেন।

মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১৬ সালে মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন রেজাউল করিম রতন। তিনি তৎকালীন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন। সেসময় স্কুলে এক ভুক্তভোগী ছাত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন তিনি। এরপর বিয়ের আশ্বাসে তাকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে ঘোরাঘুরি করেন। পরবর্তীতে, ২০১৭ সালের ১২ জুন আসামি রেজাউল করিম তার অফিসে ডেকে কোমল পানীয়ের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে ভুক্তভোগীকে পান করান এবং ঘুমন্ত অবস্থায় ধর্ষণ করেন। পরে এই ঘটনার ভিডিও আছে বলে ভয় দেখিয়ে এক বছর ধরে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করে চলেন আসামি রেজাউল।

এ ঘটনায় ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন সেই ছাত্রী। পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি ঢাকার সিএমএম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রের পরে মামলাটি বিচারের জন্য নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ৪ এ বদলি হয়ে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ধর্ষণ মামলায় খালাস পেলেন সাবেক উপসচিব রতন

আপডেট সময় : ১১:২৫:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক উপসচিব এ কে এম রেজাউল করিম রতনকে (৬০) খালাস দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এই রায় ঘোষণা করেন।

মামলার নথি থেকে জানা গেছে, ২০১৬ সালে মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন রেজাউল করিম রতন। তিনি তৎকালীন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন। সেসময় স্কুলে এক ভুক্তভোগী ছাত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন তিনি। এরপর বিয়ের আশ্বাসে তাকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে ঘোরাঘুরি করেন। পরবর্তীতে, ২০১৭ সালের ১২ জুন আসামি রেজাউল করিম তার অফিসে ডেকে কোমল পানীয়ের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে ভুক্তভোগীকে পান করান এবং ঘুমন্ত অবস্থায় ধর্ষণ করেন। পরে এই ঘটনার ভিডিও আছে বলে ভয় দেখিয়ে এক বছর ধরে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করে চলেন আসামি রেজাউল।

এ ঘটনায় ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন সেই ছাত্রী। পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি ঢাকার সিএমএম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রের পরে মামলাটি বিচারের জন্য নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ৪ এ বদলি হয়ে আসে।