ঢাকা ০৭:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলে দেবরের দায়ের কোপে ভাবি খুন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:২১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫ ৯ বার পড়া হয়েছে

নিহতের বাড়িতে উৎসুক জনতার ভিড়।

দৈনিক মিরর টাইমস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে দেবরের দায়ের কোপে ভাবি খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় মা-বাবা ও চাচাসহ ছয়জন আহত হয়েছেন। বুধবার (৫ মার্চ) বিকেলে উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের ইচাইল গ্রামের ভাদিলাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে ৪ জনকে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার ইচাইল গ্রামের ভাদিলাপাড়ার নিমাই সরকারের ছেলে মোটরসাইকেল মেকানিক আনন্দ সরকার বিকেলে বাড়ি গিয়ে চাচাতো ভাই রঞ্জিত সরকারের স্ত্রী রাজেশ্বরী সরকারের কাছে দা চান। দা পাওয়ার পর হঠাৎ আনন্দ সরকার বৌদি রাজেশ্বরীকে মাথায় কোপাতে থাকেন।

 

এক পর্যায়ে বাবা নিমাই সরকার, মা মিষ্টি সরকার, চাচা দুলাল সরকার, আরেক বৌদি দিপা সরকার, সুমা সরকার এবং প্রতিবেশী দিগেন সরকারকে কুপিয়ে আহত করে। এদের মধ্যে নিমাই সরকার ও সুমা সরকার বাদে চারজনকে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 

এ ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন আনন্দ সরকারকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। রাজেশ্বরী সরকারের ১৭ বছরের একটি কন্যা ও ৭ মাসের একটি ছেলে রয়েছে।

মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসেন জানান, ঘটনার পর আনন্দ সরকারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

টাঙ্গাইলে দেবরের দায়ের কোপে ভাবি খুন

আপডেট সময় : ০৪:২১:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে দেবরের দায়ের কোপে ভাবি খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় মা-বাবা ও চাচাসহ ছয়জন আহত হয়েছেন। বুধবার (৫ মার্চ) বিকেলে উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের ইচাইল গ্রামের ভাদিলাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে ৪ জনকে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার ইচাইল গ্রামের ভাদিলাপাড়ার নিমাই সরকারের ছেলে মোটরসাইকেল মেকানিক আনন্দ সরকার বিকেলে বাড়ি গিয়ে চাচাতো ভাই রঞ্জিত সরকারের স্ত্রী রাজেশ্বরী সরকারের কাছে দা চান। দা পাওয়ার পর হঠাৎ আনন্দ সরকার বৌদি রাজেশ্বরীকে মাথায় কোপাতে থাকেন।

 

এক পর্যায়ে বাবা নিমাই সরকার, মা মিষ্টি সরকার, চাচা দুলাল সরকার, আরেক বৌদি দিপা সরকার, সুমা সরকার এবং প্রতিবেশী দিগেন সরকারকে কুপিয়ে আহত করে। এদের মধ্যে নিমাই সরকার ও সুমা সরকার বাদে চারজনকে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 

এ ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন আনন্দ সরকারকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। রাজেশ্বরী সরকারের ১৭ বছরের একটি কন্যা ও ৭ মাসের একটি ছেলে রয়েছে।

মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসেন জানান, ঘটনার পর আনন্দ সরকারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।